আর্থিক তছরুপ মামলায় তদন্তকারীদের মুখোমুখি হয়েছিলেন জ্যাকলিন। জানা গেছে, প্রচুর ধনদৌলত থাকায় বলিউডের অভিনেত্রীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করতেন সুকেশ। এই ফাঁদে জড়িয়ে পড়েন জ্যাকলিনও।
সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে তোলাবাজি মামলায় নাম জড়ানোর পর ইডি তলব করেছিল অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজকে। শুধু তা-ই নয়, তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত আরও অনেককেই থানায় হাজিরা দিতে ডেকেছিল দিল্লির আর্থিক অপরাধ দমন শাখা। সেখানে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদের পর তদন্ত এগিয়ে নিয়ে চলেছে ইডি। তার মধ্যেই ৩৭ বছর বয়সি জ্যাকলিনের অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদন মঞ্জুর হল।
বলিউডের দীর্ঘতম চুম্বন সিদ্ধার্থ-জ্যাকলিনের?
গত মাসে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি যখন জ্যাকলিনের বিরুদ্ধে মামলায় চার্জশিট দাখিল করে, তখন অভিযোগ জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। ইডির তদন্ত পদ্ধতি ‘ভুয়ো’ এবং ‘অন্যের মদতপুষ্ট’ বলে পাল্টা অন্তর্বর্তী জামিনের জন্য দিল্লির একটি আদালতে আপিল করেছিলেন তিনি। সেই জামিন মঞ্জুর হল সোমবার।
যদিও অস্বীকার করার উপায় নেই যে, জ্যাকলিনের ‘স্বপ্নের পুরুষ’ ছিলেন সুকেশ! ২০০ কোটি টাকার তছরুপ মামলায় তদন্তে নেমে এমন কথাই জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, ‘কনম্যান’ সুকেশকে বিয়েও করতে চেয়েছিলেন বি-টাউনের এই মোহময়ী নায়িকা।
সুন্দরবনের বাঘ এলো সিনেমা ভ্রমণে!
আর্থিক তছরুপ মামলায় ইতিমধ্যেই তদন্তকারীদের মুখোমুখি হয়েছেন জ্যাকলিন। দিল্লি পুলিশের আর্থিক অপরাধ দমন শাখার স্পেশ্যাল কমিশনার রবীন্দ্র যাদব সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে জানিয়েছেন যে, প্রচুর ধনদৌলত থাকায় বলিউডের অভিনেত্রীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করতেন সুকেশ। এই ফাঁদে জড়িয়ে পড়েন জ্যাকলিনও। সুকেশের কথায় নায়িকা এতটাই প্রভাবিত হন যে, তাঁকে বিশ্বাসও করতে শুরু করেন। সেই সূত্রেই সুকেশকে ‘কাছের মানুষ’ ভাবেন জ্যাকলিন। তাঁকে বিয়ে করার কথাও ভেবেছিলেন বলে তদন্তকারীদের দাবি।
You must be logged in to post a comment.